Showing posts with label World Bangla News. Show all posts
Showing posts with label World Bangla News. Show all posts

Thursday, February 21, 2019

শামীমাকে নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্যে ধাক্কা খেল যুক্তরাজ্য

শামীমাকে নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্যে ধাক্কা খেল যুক্তরাজ্য

২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৬:২৯
 অনলাইন ডেস্ক:          

আইএসে যোগ দিতে সিরিয়ায় যাওয়া শামীমা বেগম। ছবি: সংগৃহীত




  সিরিয়ায় জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দেওয়া শামীমা বেগম বাংলাদেশেরও নাগরিক—এমন যুক্তিতে তাঁর ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাজ্য। প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শামীমা বাংলাদেশের নাগরিক নন। তাঁর বাংলাদেশে ফেরার কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না।

বাংলাদেশের এই বক্তব্য শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্তের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা না করে ও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শামীমার নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে সমালোচনা চলছে। শামীমা ও তাঁর নবজাতক শিশুর নাগরিকত্ব নিয়ে যুক্তরাজ্যে চলমান বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়া।

গতকাল বুধবার যুক্তরাজ্যের ইংরেজি দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, শামীমাকে ভুলভাবে বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করায় বাংলাদেশ সরকার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। গণমাধ্যমের খবর থেকে শামীমার নাগরিকত্ব বাতিলের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বাংলাদেশ জানতে পারে বলে তিনি জানান।

শাহরিয়ার আলম বলেন, শামীমা বাংলাদেশের নাগরিক নন। তিনি জন্মগতভাবে যুক্তরাজ্যের নাগরিক। তিনি কখনো বাংলাদেশের নাগরিকত্বের জন্য আবেদনও করেননি। ফলে, বাংলাদেশে তাঁকে ফিরতে দেওয়ার প্রসঙ্গও উঠতে পারে না।
পূর্ব লন্ডনের বেথনাল গ্রিন একাডেমির ছাত্রী শামীমা বেগম ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আরও দুই বান্ধবীসহ সিরিয়ায় পাড়ি দেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৫ বছর। সেখানে আইএসে যোগ দিয়ে তিনি ডেনমার্কের বংশোদ্ভূত এক ধর্মান্তরিত ‘জিহাদি’কে বিয়ে করেন। দীর্ঘ চার বছর পর গত সপ্তাহে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় আল-হওর শরণার্থীশিবিরে শামীমার দেখা পান এক ব্রিটিশ সাংবাদিক। সাক্ষাৎকারে শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরে আসার আকুতি জানান। বর্তমানে ১৯ বছর বয়সী শামীমা গত রোববার এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। এর আগে তাঁর আরও দুই সন্তান ছিল। তারা অপুষ্টি ও অসুস্থ হয়ে মারা গেছে বলে জানান শামীমা। নবজাতককে বাঁচিয়ে রাখতে তিনি যুক্তরাজ্যে ফিরে আসার আকুতি জানান।

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন বিভাগ (হোম অফিস) গত মঙ্গলবার শামীমার মায়ের কাছে লেখা এক চিঠিতে জানায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শামীমার সঙ্গে যোগাযোগ হয়ে থাকলে এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি যেন তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়।

গতকাল বুধবার আইটিভির এক সাংবাদিক নাগরিকত্ব বাতিলের ওই চিঠির একটি অনুলিপি শরণার্থীশিবিরে অবস্থানরত শামীমার হাতে দিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চান। শামীমা বলেন, এই সিদ্ধান্তে তিনি কিছুটা হতবাক। তিনি ও তাঁর সন্তানের প্রতি এটা অন্যায় বলে মন্তব্য করেন শামীমা। তাঁর স্বামী ডেনমার্কের নাগরিক। সেই সূত্রে তিনি ডেনমার্কের নাগরিকত্বের জন্য আবেদনের চেষ্টা করবেন বলেও জানান।

পরে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শামীমা বলেন, তাঁর কেবল যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব আছে। সেই নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আগে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও করা হয়নি। এখন তাঁর আর কিছুই থাকল না। শামীমা বলেন, তিনি বাংলাদেশে কখনো যাননি। তাঁর বাংলাদেশের নাগরিকত্ব নেই।

নাগরিকত্ব বাতিলের চিঠিতে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, শামীমার মা বাংলাদেশের নাগরিক। তাই বাংলাদেশের আইনানুযায়ী শামীমাও বাংলাদেশের নাগরিক অথবা বাংলাদেশের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
শামীমার পারিবারিক আইনজীবী তাসনিম আকুঞ্জি নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন।

যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মঙ্গলবার সংসদে জানান, প্রায় ৯০০ ব্রিটিশ নাগরিক সিরিয়ায় গিয়ে আইএসে যোগ দেয়। এদের অন্তত ২০ শতাংশ সেখানে নিহত হয়েছে। ৪০ শতাংশ যুক্তরাজ্যে ফেরত এসেছে। আইএসে যোগ দেওয়া প্রায় ১০০ ব্যক্তির ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে।

শামীমার নাম উল্লেখ না করেই সাজিদ জাভিদ বলেন, মায়ের নাগরিকত্ব বাতিল হলেও সন্তানের ব্রিটিশ নাগরিকত্বের অধিকার ক্ষুণ্ন হবে না।

শামীমার নাগরিকত্ব বাতিলের বৈধতা ও তাঁর যুক্তরাজ্যে ফেরার অধিকার নিয়ে দেশটিতে এক অভিনব আইনি বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনানুযায়ী নাগরিকত্ব বাতিল করে কোনো ব্যক্তিকে রাষ্ট্রহীন করা যায় না।
যুক্তরাজ্যে জন্ম ও বেড়ে ওঠা এবং সিরিয়ায় জঙ্গিবাদে জড়ানো কোনো ব্যক্তিকে বাংলাদেশ কেন গ্রহণ করবে, সে প্রশ্নও উঠেছে। বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনো পরামর্শ ছাড়াই শামীমাকে বাংলাদেশের নাগরিক বলে চালিয়ে দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়েও হচ্ছে আলোচনা। যুক্তরাজ্যে ফিরিয়ে এনে শামীমাকে বিচারের মুখোমুখি করানোটাই যৌক্তিক বলে মনে করছেন অনেক বিশ্লেষক।

Monday, February 18, 2019

কোরআনের সৌন্দর্য আমাকে বিমুগ্ধ করছে: ইসলাম গ্রহণকারী জাপানি নারী


কোরআনের সৌন্দর্য আমাকে বিমুগ্ধ করছে: ইসলাম গ্রহণকারী জাপানি নারী

 ১৩:১১, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
অনলাইন ডেস্ক:
           
একসময় সৃষ্টিকর্তার প্রতি তেমন কোন বিশ্বাস ছিল না নাকাতার। ছবি: সংগৃহীত।

‘আধ্যাত্মিক পরিবেশের আকর্ষণ আমাকে টেনে নিল মসজিদের ভেতরে।আমি ধীরে ধীরে পা ফেলছিলাম। আমার কানে ভেসে আসছিল এক বিশেষ আহ্বান বা সুসংবাদ। তাতে বলা হল যে তুমি শিগগিরই সত্যকে খুঁজে পাবে।' এ কথাগুলো বলেছেন ইসলাম গ্রহণকারী এক জাপানি নারী।

ইসলাম গ্রহণকারী ওই জাপানি নারীর নাম কাওয়ারায়ি নাকাতা। একসময় সৃষ্টিকর্তার প্রতি তেমন কোন বিশ্বাস ছিল না নাকাতার। কিন্তু শেষমেশ গ্রহণ করলেন ইসলাম।

তিনি এ প্রসঙ্গে বলেছেন, আমার জীবনের সব কিছুই চলছিল ভালভাবে। আমি সৌভাগ্য অনুভব করতাম। কখনও আল্লাহর অস্তিত্বের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করিনি। কিন্তু হঠাৎ আবিস্কার করি যে, আমার জীবন পুনরাবৃত্তিতে একঘেয়ে হয়ে আছে ও জীবনের কোনো অর্থ নেই। তখন থেকেই সত্যকে খুঁজতে থাকি।

নওমুসলিম মিসেস নাকাতা আরো বলেছেন, 'আমি বসবাস করতাম কিয়েটো নামক ঐতিহাসিক শহরে।এই শহরে রয়েছে নানা ধরনের উপাসনালয়। আমাদের বাসভবনের কাছেই ছিল একটি ইবাদতকেন্দ্র। আমি প্রতিদিন সকালে সেখানে যেতাম ও প্রার্থনা করতাম। তিন মাস ধরে প্রতিদিন এই প্রার্থনা অব্যাহত রেখেছিলাম। সত্যের সন্ধানেই এই প্রার্থনা চালিয়ে যাচ্ছিলাম। দোয়ায় মনোযোগ নিবিষ্ট বা কেন্দ্রীভুত করা ছিল বেশ কঠিন।তবে তা ছিল খুবই আনন্দদায়ক। কিন্তু কিছুদিন পরই অনুভব করলাম যে আমার ভেতরের জগত ও বাইরের বাস্তবতার মধ্যে রয়েছে ব্যাপক ব্যবধান। তাই আমি হতাশ হয়ে পড়ছিলাম।

এর কিছুকাল পর নাকাতা জীবনের গতিপথ পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। পড়াশোনা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি ফ্রান্সে যান।
নাকাতা জানান, ফ্রান্সে পরিচিত হই এক মুসলমানের সঙ্গে। তিনি নিজের ধর্ম ইসলামকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন ও সমস্ত শক্তি আর আত্মবিশ্বাস নিয়ে এ ধর্মের পক্ষে কথা বলতেন। তার ওই দৃঢ়তা ও আত্মবিশ্বাস দেখে আমার নিজের জন্য অনুশোচনা হত।কারণ, আমি দীর্ঘ বহু বছর ধরে আত্মিক প্রশান্তি খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম। আর এ জন্য অনেক গবেষণা ও পড়াশুনার পর যখন হতাশায় ডুবে ছিলাম তখন দেখলাম যে এই মুসলমান ইসলামকে ভালবাসতেন গভীরভাবে ও এর ছায়াতলে মানসিক প্রশান্তি অনুভব করছেন। তাই আমি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে গবেষণার সিদ্ধান্ত নিলাম যাতে এ ধর্মের অনুসারীদের এত গভীর আত্মিক প্রশান্তির উৎস সম্পর্কে জানতে সক্ষম হই। সে সময় পর্যন্ত অনেক ধর্ম আমাকে আকৃষ্ট করলেও ইসলামের প্রতি একবারও আকৃষ্ট হইনি।

মিসেস নাকাতা ফরাসি ভাষায় অনূদিত পবিত্র কুরআনের একটি কপি সংগ্রহ করেন ও তা পড়তে থাকেন। এ মহাগ্রন্থ পড়ার সময় তিনি মসজিদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর একসময় ইসলাম গ্রহণ করেন নাকাতা। তথ্যসূত্র: পার্স টুডে।

৬ দফা দাবিতে ঢাবি উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও


৬ দফা দাবিতে ঢাবি উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও

 ১৩:৫৪, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
 অনলাইন ডেস্ক:
         
উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা, ভোটকেন্দ্র হলের বাইরে নিয়ে আসাসহ ৬ দফা দাবিতে উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও করেছে বাম সংগঠনগুলো।

আজ সোমবার সকালে মধুর ক্যান্টিন থেকে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেন সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা। বাম সংগঠনগুলোর দু’টি মোর্চা, প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী ছাত্রঐক্য এ কর্মসূচি পালন করছে।
তাদের এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলসহ পাহাড়ি সংগঠনগুলো। আগামী ১১ মার্চ বহুল প্রতিক্ষীত ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন। এদিকে, মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করার কথা জানিয়েছে ছাত্রদল।

পাকিস্তানকে ২ হাজার কোটি ডলার দিচ্ছেন সৌদি যুবরাজ

পাকিস্তানকে ২ হাজার কোটি ডলার দিচ্ছেন সৌদি যুবরাজ

 ১৩:৫৪, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
 অনলাইন ডেস্ক:
                       

           ছবি: সংগৃহীত।

সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান দুই দিনের পাকিস্তান সফরের প্রথম দিনে দুই হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। গতকাল রবিবার রাতে পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির নূর খান বিমানঘাটিতে পৌঁছান সালমান।
পাকিস্তান সফরের আগে দুই দেশের মধ্যে ১ হাজার কোটি ডলারের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ চুক্তি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পাকিস্তানে যাওয়ার পর সিদ্ধান্ত বদলান যুবরাজ।

পাকিস্তানের মাটিতে পা রাখতেই তাঁকে স্বাগত জানান প্রধামন্ত্রী ইমরান খান। বিনিয়োগের প্রস্তাব দেওয়ায় সৌদির প্রশংসা করেছেন ইমরান। তিনি বলেন, পাকিস্তান এবং সৌদি আরব নিজেদের সম্পর্ককে এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে যেখানে আগে কখনও পৌঁছন যায়নি।

বর্তমানে ব্যাপক অর্থ সংকটে ভুগছে পাকিস্তান। দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশে ধর্না দিয়েছেন।

সৌদির সঙ্গে এই চুক্তির আওতায় পাকিস্তানের বন্দর নগরী গোয়াদাং একটি তেল শোধানাগার তৈরি হবে। যেখানে ৮০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হবে বলে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে। এছাড়াও কয়েকটি জ্বালানি, পেট্রো কেমিক্যাল ও খনি খাতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

সৌদি যুবরাজ সালমান বলেন, এটি দুই দেশের জন্য বড় অধ্যায়। এবং নিশ্চিতভাবে প্রতি মাস এবং প্রতি বছর বৃদ্ধি পাবে এবং এতে উভয় দেশ লাভবান হবে।
                      
নিজে গাড়ি চালিয়ে সৌদি যুবরাজকে বাসভবনে নিয়ে যান ইমরান খান। ছবি: সংগৃহীত।

সালমানের দুই দিনের সফর ঘিরে ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডি শহরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ইসলামাবাদের মূল সড়কগুলোতে যান চলাচল সীমিত করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় বসানো হয়েছে হাজারখানেক পুলিশ চৌকি।
এছাড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে শহরের ওপর দিয়ে বিমান চলাচল।এছাড়া শহরটির বড় অংশ জুড়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট পরিষেবা। সৌদি যুবরাজ সফর উপলক্ষে সোমবার ঘোষণা করা হয়েছে সাধারণ ছুটি।

পাকিস্তান সফর শেষে ভারতে যাবেন সালমান। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা থাকলেও শনিবার কোনও কারণ না দেখিয়েই তা বাতিল করা হয়। ভারত থেকে মোহাম্মদ বিন সালমান দুই দিনের চীন সফর শেষে দেশে ফিরবেন। তথ্যসূত্র: বিবিসি, এনডিটিভি।


Powered by Blogger.